হারবাল সুপার টনিক

Description

হারবাল সুপার টনিক

বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার তথ্য অনুযায়ী, বাংলাদেশের সবচেয়ে বেশি সংখ্যক মানুষ মৃত্যু বরণ করে হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেইন স্ট্রোকের কারণে।
রক্তে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা বেড়ে গেলে হার্ট অ্যাটাক, ব্রেইন স্ট্রোক এবং অন্যান্য হৃদরোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।
একটু সচেতন হলে ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইড নিয়ন্ত্রণে রেখে হার্ট অ্যাটাক-হার্ট ব্লক-উচ্চ রক্তচাপ ডায়াবেটিস – ব্রেইন স্ট্রোকের ঝুঁকি থেকে মুক্তি পেতে পারেন।

হারবাল সুপার টনিক খাওয়ার উপকারিতা:

✅ রক্ত চলাচল উন্নত করে।
✅ ক্ষতিকর কোলেস্টেরল ও ট্রাইগ্লিসারাইডের মাত্রা কমায়।
✅ হার্ট অ্যাটাক ও ব্রেইন স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।
✅ হার্টের ব্লকসহ শরীরের বিভিন্ন স্থানে রক্তনালীর ব্লক হওয়া থেকে রক্ষা করে।
✅ ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ ও ডায়াবেটিসের মাত্রা কমায়।
✅ অনিয়ন্ত্রিত ওজন কমাতে সহায়তা করে।

হার্ট ব্লক-হার্ট অ্যাটাক হওয়ার পূর্বলক্ষণ

✅ সিঁড়ি দিয়ে ওপরে ওঠার সময় বুকে ব্যথা অনুভব করা

✅ বেশি পরিমাণে ব্লক থাকলে বুকে ব্যথা হয় যা আস্তে আস্তে বাম হাতে ছড়িয়ে পড়ে

✅ দম নিতে ও ছাড়তে কষ্ট অনুভব হয়

✅ বুকে জ্বালাপোড়া ও ধড়পড় হতে পারে

✅ মাথা-গলা-কপালে ঘাম হতে পারে

✅ ভারী কিছু বহনে কষ্ট অনুভূত হওয়া

✅ খাবার হজম না হওয়ার মতো অস্বস্তি বোধ

হারবাল সুপার টনিক কেন কিনবেন?

✅ হারবাল সুপার টনিক প্রাকৃতিক উপাদান সমৃদ্ধ খাদ্য পণ্য নিয়ে কাজ করে

✅ হারবাল সুপার টনিক প্রাকৃতিক ০৫টি উপাদান দিয়ে ফুড সাপ্লিমেন্ট বা সহযোগী পানীয় টি তৈরী হয়, যা খেতে টক-মিষ্টি-ঝাঁঝ সমৃদ্ধ

✅ হারবাল সুপার টনিক তৈরিতে ব্যবহার করা হয় পরিমাণ অনুযায়ী রসুনের রস, আদার রস, লেবুর রস, অ্যাপল সাইডার ভিনেগার উইথ দ্যা মাদার এবং খাঁটি মধু

✅ হারবাল সুপার টনিক তৈরিতে কোন প্রকার কেমিক্যাল এমনকি পানি পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়নি তাই এটি শতভাগ প্রাকৃতিক

উপাদান:

রসুনের রস, আদার রস, লেবুর রস, অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার উইথ দ্যা মাদার, খাঁটি মুধ ও কালো জিরার তেল।
হারবাল সুপার টনিক তৈরিতে যে কোন প্রকার ক্যামিক্যাল এমন কি পানি পর্যন্ত ব্যবহার করা হয়নি তাই এটি শতভাগ প্রাকৃতিক।
এটি BCSIR ল্যাব কর্তৃক পরীক্ষিত এবং BSTI PCR সার্টিফাইড।

হারবাল সুপার টনিক খাওয়ার নিয়ম

সেবনের পূর্বে ভালোভাবে বোতলটি ঝাঁকিয়ে নিন প্রতিদিন সকালে খালি পেটে ২ টেবিল চামচ সেবন করুন পানি মেশানো যাবে না। অন্যান্য খাবার আধা ঘণ্টা পর খাবেন।
তবে রেমেডি সেবনের পূর্বে  খালিপেটে ২ গ্লাস পানি পান করা উত্তম

এখন পর্যন্ত যাদের হার্ট ব্লক ধরা পড়েনি বা হয়নি তারাও ০১ ফাইল Magical Remedy সেবন করতে পারবেন।  তাহলে হৃদরোগ থেকে এড়িয়ে থাকতে পারবেন।
আর যারা ইতোমধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হয়েছেন তারা টানা ০৬(ছয়) মাস Magical  Remedy সেবন করলে ইনশাআল্লাহ মুক্তি পাবেন।

সতর্কতাঃ

পাইলসের রোগী, গর্ভবতী নারী ও কিডনীর রোগী হারবাল সুপার টনিক এড়িয়ে চলুন।